শিরোনাম : ড. জামাল নজরুল ইসলাম : বটবৃক্ষের ছায়ায়
বিষয় : স্মরণ-স্মৃতিকথা
লেখক : বিদ্যুৎ কুমার দাশ
প্রকাশক : খড়িমাটি
প্রথম সংস্করণ : ২০২২
পৃষ্ঠা সংখ্যা : 64
দেশ : বাংলাদেশ
ভাষা : বাংলা
ISBN : 9789849684077
সুরের পৃথিবীতে এক অনন্য বিজ্ঞানী। প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম। যিনি এক মগ্ন পৃথিবী নিয়ে লিখেছেন দ্য আল্টিমেট ফেট অব দ্য ইউনিভার্স। তাঁর চিন্তার গহ্বরে মৌলিক পথ ধরে আমাদের নিয়ে গেছেন রিয়েলিটিকে বুঝবার জন্য। পেয়ে যাই গতিমুখর কাব্যিক নকশাকবজ। এতেই ঘোর, এতেই শক্তি।
বিদ্যুৎ কুমার দাশ। কবি, লেখক ও লিটল ম্যাগাজিনের সম্পাদক। তিনি পরিচিত ও পরীক্ষিত মন্ত্র নিয়েই সম্পর্ক নির্মাণ করেন। মায়া ও ভালবাসা। তার তেমনি এক আদরের সম্পর্ক ছিল প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলামের সঙ্গে। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর কাছে অপূর্ব আবদার, শুধুই নৈরাশ্যের পৃথিবীতে ভালবাসা ছড়াবার। গভীর স্নেহার্দ্র থেকে লিখেছেন মহামানুষের কথা। জামাল নজরুল ইসলামের কথা। তাঁর সাথে সাক্ষাৎ-সৌহার্দের বহু-বিরল কথা। এই বইটি এসব নিয়েই মোহময় হয়ে ওঠেছে। বিজ্ঞান ও মানুষের কাছে রেখে যাওয়া মানবতার সুর-শৃঙ্খল, যা আজো চুম্বকত্ব নিয়ে ফেরি করা যায়। প্রবন্ধ-কথা, সাক্ষাৎকার ও অনুভূতি প্রকাশের অনন্য বই।
এই বই পূর্ণাঙ্গ জামাল নজরুল ইসলাম।
.
মনিরুল মনির
কবি
বিদ্যুৎ কুমার দাশ
জন্ম ৮ আগস্ট ১৯৬৯, রতনপুর, পটিয়া, চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী এবং অভিজাত পরিবারে।
পিতা: স্বর্গীয় দীপক দাশ, মাতা: শ্রীমতি লক্ষ্মী দাশ
স্ত্রী: রীতা চক্রবর্তী, পুত্র: ঋভু দাশ, মেয়ে অর্নি দাশ
শিক্ষাজীবন: রতনপুর ও চট্টগ্রাম, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখা
পেশা: লেখালেখি, সাংবাদিকতা। প্রিয় বই, ভ্রমণ ও গান
গ্রন্থ সংখ্যা:
কবিতা, উপন্যাস, স্মৃতিকথা, অণু-গবেষণা, গান, প্রবন্ধ, ভ্রমণকাহিনি ও ছড়া মিলে বিশটি।
কবিতা: এই আঙুল ঝড়ের হাওয়ায়, মন পোড়া বাড়ি,
শ্মশান খোলার সঙ্গিনী, ২৮ ডিসেম্বর ২০১০, নিশি দীপমালা,
বিদ্যুৎ কুমার দাশ-এর শ্রেষ্ঠ কবিতা, নিশি সাধারণ অসাধারণ, দীপমালার জোৎস্না
উপন্যাস: মেঘের পথ বেয়ে, গ্রহণের বিবাহ যন্ত্রণা
স্মৃতিকথা: অবেলার যৌবনে ছেলেবেলাকে দেখা
গবেষণা: বর্ণবৈষম্য এবং প্রাসঙ্গিক ভাবনা
ছড়া ও স্মৃতিকথা: ঋভু আমার ঋভু
ছড়া: আমি তোমার বন্ধু হব
প্রবন্ধ: করোনাকালীন
গান: ছেঁড়া কাগজের গান
স্মরণ-স্মৃতিকথা: ড. জামাল নজরুল ইসলাম:
বটবৃক্ষের ছায়ায়
সম্পাদনা: আজন্ম বিপ্লবী: বিনোদ বিহারী
সম্পাদক ও প্রকাশক: পান্থ (ছোট কাগজ)
পুরস্কার:
'পালক অ্যাওয়ার্ড-২০০৪' (কবিতায়), 'রবীন্দ্র অ্যাওয়ার্ড- ২০১০' (লেখক), জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্মাননা-২০১১ (ছোট কাগজ 'পান্থ' সম্পাদক), 'রাহাত- সিরাজ ফাউন্ডেশন বৃত্তি-২০০৩' (সৃজনশীল কাজকর্মে সম্মানি বৃত্তি), 'বিজয় স্মারক-১৪২১' (কলকাতা) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিবেদিত পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি সভাঘরে পুরস্কার প্রদান কমিটি, সভাপতি ছিলেন- কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। পুরস্কার প্রদান কমিটির সম্পাদক ছিলেন- কথাশিল্পী মহাশ্বেতা দেবী। লড়াকু দেশপ্রেমিক ও মানবতার কবি হিসেবে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। 'কবি শামসুর রাহমান স্মারক পুরস্কার-২০১৮' বিশিষ্ট কবি ও সাংবাদিক হিসেবে দেওয়া হয়। পুরস্কার প্রদান কমিটির সভাপতি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। সম্পাদক ছিলেন সমরেশ মজুমদার।
স্বীকৃতি:
মানবতার কবি, ঈর্ষণীয় কবিকণ্ঠ।
সংস্কৃতিচর্চা:
রেডিও-টেলিভিশন, মঞ্চে নিয়মিত-অনিয়মিত স্বরচিত কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, উপস্থাপনা কিশোরবেলা থেকে। সংস্কৃতিকর্মী হিসেবেও সফল। বাংলা একাডেমি সদস্য, শিল্পকলা একাডেমি চট্টগ্রামের সদস্য, বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা, চট্টগ্রাম জেলার সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি (এফপিএবি) চট্টগ্রামের সদস্য।
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড:
কলেজজীবনের শুরু থেকে প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত।
সংগঠন:
সাহিত্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি, সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের মূল দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি 'হিন্দু ধর্মের বর্ণ- বৈষম্য ভাঙা'র যুদ্ধেও এক সৃজনশীল তরুণ-প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।
বসবাস:
চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।