চর্মরোগের পঁচিশ
বিষয় : স্বাস্থ্য/চিকিৎসা
লেখক : ডা. প্রীতীশ বড়–য়া
প্রচ্ছদ : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সংস্করণ : ডিসেম্বর ২০১৯
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৬৩
ভাষা : বাংলা
আইএসবিএন : ৯৭৮-৯৮৪-৮০৫২-৬৯-৩
চর্মরোগের ব্যাপ্তি বিশাল। আমরা সবাই জীবনের কোন না কোন সময় চর্মরোগে আক্রান্ত হতে পারি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি এদেশে চর্মরোগ নিয়ে আমাদের জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়ে গেছে। অনেক কারণের মধ্যে বিজ্ঞানসম্মত তথ্য ও উপদেশের অভাব এর অন্যতম কারণ। চর্মরোগের উপর সঠিক তথ্য ও পরামর্শ নিয়ে বাংলা ভাষায় লিখিত নিবন্ধ বা বই নিতান্ত-ই অপ্রতুল। আমার প্রাক্তন ছাত্র প্রীতীশ, তাঁর দীর্ঘ পেশাগত অভিজ্ঞতার আলোকে ব্যাপারটি অনুধাবন করেছেন। ফলশ্রুতিতে "চর্মরোগের পঁচিশ" নামক বইটির আত্মপ্রকাশ। বাংলাভাষায় লেখা বইটিতে ছবিসহ চর্মরোগের মোট পঁচিশটি বিষয়ের উপর বিজ্ঞান-সম্মত তথ্য ও উপদেশ তুলে ধরা হয়েছে- যা কিনা সর্ব-সাধারণের জন্যে উপকারী হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। একাধারে নন্দিত চিকিৎসক ও সমাজ সচেতক প্রীতীশের লেখালেখির অভ্যাস রয়েছে দীর্ঘদিন। স্থানীয় পত্র-পত্রিকা সহ আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর নানান নিবন্ধ। আশাকরি তিনি থেমে থাকবেন না, ভবিষ্যতেও তাঁর কাছে চর্মরোগ সহ আরো কিছু বইয়ের প্রত্যাশা রইল। স্নেহাস্পদ ডা. প্রীতীশ বড়ুয়া'কে আমার আর্শীবাদ ও আন্তরিক অভিনন্দন।
¦¦¦¦
প্রফেসর ডা. এ. কিউ. এম. সিরাজুল ইসলাম
সভাপতি
বাংলাদেশ ডার্মাটোলজিক্যাল সোসাইটি
ডা. প্রীতীশ বড়ুয়া :
জন্ম ১৯৬৩ সালের ১৪ মে। বাবা অধ্যাপক রণধীর বড়ুয়া, মা আভাময়ী বড়ুয়া। শেকড় রাউজানের মহামুনি গ্রাম। স্ত্রী সুখু মুৎসুদ্দী, কন্যাত্রয়ী- উপমা, অনন্যা আর সুকন্যাকে ঘিরেই আবর্তিত পারিবারিক জীবন।
দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত। একাডেমিক ও পেশাগত কারণে ঘুরে বেড়িয়েছেন অনেক দেশ। আন্তর্জাতিক জার্নালসহ দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে নানান নিবন্ধ। বই আকারে এটাই প্রথম যাত্রা, যেখানে চর্মরোগের কিছু নিবন্ধ সন্নিবেশিত। যাত্রায় সাথী হয়েছে আরো একটা কবিতার বই-'আবার তুমি বাজাও বাঁশি'।
লেখালেখির অভ্যাস ছিল ছোটবেলা থেকেই। তবে পেশাগত ব্যস্ততায় চাপা ছিল অনেকদিন। পাশাপাশি ছিল আলস্য আর অন্তর্মুখীতা। দীর্ঘ পেশাগত অভিজ্ঞতা যদি চিহ্ন রেখে যেতে চায়- মন্দ কি! আর সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে বেড়ে ওঠার কারণে হয়তোবা কবিতা। অতএব এই দ্বৈত- প্রয়াস।