চট্টগ্রাম বিদ্রোহ কত উৎস কত মুখ
বিষয় : ইতিহাস
লেখক : কমলেশ দাশগুপ্ত
প্রকাশক : খড়িমাটি
প্রচ্ছদ : কমলেশ দাশগুপ্ত
প্রথম সংস্করণ : ২০২০
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ২৪৪
দেশ : বাংলাদেশ
ভাষা : বাংলা
ISBN : 978-984-8241-31-8
চট্টগ্রাম বিদ্রোহ (১৮ এপ্রিল ১৯৩০ খ্রি:) ও বিপ্লবী সূর্য সেন (১৮৯৪- ফাঁসি ১২ জানুয়ারি ১৯৩৪ খ্রিঃ) অবিভক্ত ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রাম, স্বদেশী ও চরমপন্থী আন্দোলনের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল, সুসংগঠিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত একটি অধ্যায়।
এই স্বর্ণোজ্জ্বল অধ্যায়ের নেপথ্যে অবিভক্ত ভারতের যে উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো নীরবে চট্টগ্রামের সশস্ত্র অভ্যুত্থান, বিদ্রোহের সব কর্মসূচি ও প্রচেষ্টাকে সফল করার জন্য রসদ ও প্রেরণা যুগিয়েছে তার সংক্ষিপ্ত অথচ গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এই গ্রন্থে যথাযোগ্যভাবে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা হয়েছে। বিশেষভাবে চট্টগ্রাম বিদ্রোহ সময়কালীন (১৯৩০-১৯৩৪) দৈনিক পত্র পত্রিকার পরিবেশিত (দৈনিক বেঙ্গলী, দৈনিক ফরওয়ার্ড ও দৈনিক অমৃতবাজার পত্রিকা) উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলীর বিবরণ (ফ্যাক্সিমিলি সহ)ও এই গ্রন্থে আছে।
কমলেশ দাশগুপ্ত :
জন্ম: ২৫ নভেম্বর ১৯৫৪ চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ। মূলত কবি, প্রবন্ধকার ও গবেষক। প্রথম লেখা ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে পূর্বাচল পত্রিকায়। ১৯৬৯ ও ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে আইয়ুব বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (সিটি কলেজ)'র উত্তরণ প্রকাশনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সম্পাদনা করেছেন যৌথভাবে অন্তরীপ, কবিকৃতি। বর্তমানে চতুর্মাত্রিক ছোট পত্রিকার সম্পাদনার সাথে যুক্ত আছেন। যৌথভাবে সম্পাদিত দৈনিক আজাদীর প্রকাশনা হাজার বছরের চট্টগ্রাম তাঁর একটি উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা। বাংলাদেশের প্রথম লিটল ম্যাগাজিন আর্কাইভ চট্টগ্রাম লিটল ম্যাগাজিন লাইব্রেরি ও গবেষণা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক।
বাংলাদেশ ও ভারতের পত্র পত্রিকায় ও জার্নালে গবেষণাধর্মী রচনা প্রকাশিত হয়েছে। অতিসম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর একটি গবেষণামূলক তথ্যসমৃদ্ধ গ্রন্থ প্রাচীন চট্টগ্রাম ও সেকালের হিন্দু সমাজ। কর্মজীবনে ছিলেন একটি ভেষজ প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশের একটি যৌথ শিল্প প্রতিষ্ঠানের কার্যনির্বাহী। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা কর্তৃক আমন্ত্রিত হয়ে সেমিনার ও সাহিত্য উৎসবে অংশগ্রহণ করেছেন।